নিউজ ডেস্ক:
মনের ভাবনা গোটা পৃথিবীর সঙ্গে ভাগ করে নিতে সোশ্যাল মিডিয়ার বিকল্প নাই। ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, স্ন্যাপচ্যাটে ছবি হোক কিংবা মনের কথা, সব বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করে নেয়া চাই-ই চাই। তবে ভার্চুয়াল বন্ধুদের হাঁড়ির খবর জানার এ মাধ্যম কিন্তু সবক্ষেত্রে নিরাপদ নয়, এমনটাই বলছে গবেষকরা। এটি কিশোর-কিশোরীদের মনের উপর প্রভাব ফেলে।
গবেষকদের মতে, কিশোর বয়সে অতিরিক্ত সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার তাদের মনের উপর প্রভাব ফেলে। এতে ক্ষতিগ্রস্থ হয় কিশোরীদের মস্তিষ্ক। মস্তিষ্ক সঠিকভাবে বেড়ে উঠতে পারে না। আজকালকার বাবা-মায়েরা বাচ্চাদের হাতে তুলে দিচ্ছেন স্মার্টফোন। খুলে দিচ্ছেন সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। কিশোর-কিশোরীরাও মনের আনন্দে ব্যবহার করে যাচ্ছে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম।
ইউনিভার্সিটি অব এক্সেসের গবেষকরা সম্প্রতি একটি তথ্য প্রকাশ করেছেন। তারা বলছেন, কিশোর এবং কিশোরী উভয়ই সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করলেও ১০ থেকে ১৫ বছর বয়সী কিশোরীদের স্বাস্থ্যের জন্য তা খুবই ক্ষতিকর। তাঁরা জানাচ্ছেন, কিশোরদের তুলনায় এই বয়সী কিশোরীরা দিনে ১ ঘণ্টারও বেশি সময় সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে। সেখানে এই বয়সের কিশোররা গেম খেলায় বেশি সময় দেয়।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।